Lenspedia Bangla Logo
  • কলকাতা
  • 30℃ Purba Bardhaman

বীরভূমের গীতা দেবী ও তার পরিবারের ভোটার তালিকায় নাম অন্তর্ভুক্তির আবেদন: শ্রীমতি শতাব্দী রায়ের কাছে সাহায্যের আহ্বান

পশ্চিমবঙ্গের বীরভূম জেলার গীতা দেবী এবং তার পরিবার ২০০২ সালের ভোটার তালিকায় নাম অন্তর্ভুক্ত না হওয়ার কারণে দীর্ঘদিন ধরে তাদের গণতান্ত্রিক অধিকার থেকে বঞ্চিত হয়েছেন। স্থানীয় প্রশাসন এবং পঞ্চায়েতের উদাসীনতা তাদের সমস্যার সমাধান করতে ব্যর্থ হয়েছে। তারা পশ্চিমবঙ্গের সংসদ সদস্য শ্রীমতি শতাব্দী রায়ের কাছে এই সমস্যার সমাধান চেয়ে আবেদন করেছেন, যাতে তাদের নাম ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা যায় এবং তারা আগামী নির্বাচনে ভোট প্রদান করতে পারেন।

রাজনীতি সমাজ সেবা

বৃদ্ধা ও তার পরিবারের অভিযোগ: ২০০২ ভোটার তালিকায় নাম না থাকায় শতাব্দী রায়ের কাছে আবেদনএবার, ভারতের নির্বাচন ব্যবস্থা এবং ভোটাধিকার সম্পর্কিত একটি গুরুত্বপূর্ণ অভিযোগ সামনে এসেছে, যা শুধু ওই পরিবারের জন্য নয়, বৃহত্তর জনগণের জন্যও একটি গুরুত্বপূর্ণ আলোচনার বিষয়। পশ্চিমবঙ্গের বীরভূম জেলার এক বৃদ্ধা এবং তার পরিবারের দীর্ঘদিনের অভিযোগ, তারা ২০০২ সালের ভোটার তালিকায় নাম অন্তর্ভুক্ত করতে পারেননি। এই অভিযোগ তারা পশ্চিমবঙ্গের সংসদ সদস্য শ্রীমতি শতাব্দী রায়ের কাছে করেছেন, যিনি দীর্ঘদিন ধরে মানুষের অধিকার ও গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার প্রতি তার দায়বদ্ধতা দেখিয়ে এসেছেন। এই পরিবারের সঙ্গে দীর্ঘদিনের সম্পর্ক রয়েছে, তবে সত্ত্বেও, তাদের নাম ওই ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হয়নি। তারা আজও বিভিন্ন সরকারি দফতরে আবেদন করেছেন, কিন্তু কোন সুফল পায়নি। এটি একটি অত্যন্ত হতাশাজনক বিষয়, কারণ এই পরিবারটি দীর্ঘদিন ধরে বীরভূমে বসবাস করলেও তাদের গণতান্ত্রিক অধিকার থেকে বঞ্চিত হয়েছে। গীতা দেবী, যিনি ৭৫ বছর বয়সী একজন বৃদ্ধা, তার পরিবারসহ পশ্চিমবঙ্গের বীরভূম জেলার একটি ছোট গ্রামে বাস করছেন। তার পরিবারটি বহু বছর ধরে এই অঞ্চলে বসবাস করছে, কিন্তু তাদের ভোটার তালিকায় নাম অন্তর্ভুক্ত হয়নি। দীর্ঘদিনের এই সমস্যাটি তাদের জীবনে নানা রকম বাধা সৃষ্টি করেছে। রাজনৈতিক, সামাজিক এবং নাগরিক অধিকারের সুবিধা পেতে তাদের জন্য ভোটাধিকার একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় ছিল। কিন্তু তাদের নাম ভোটার তালিকায় না থাকার কারণে, তারা একাধিক নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে পারেননি। ফলে, তাদের নাগরিক অধিকার থেকে বঞ্চিত হওয়ার এই ঘটনাটি শুধুমাত্র তাদের পরিবারের জন্য নয়, বরং সমাজের অন্যান্য সদস্যদের জন্যও বড় একটি সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে।  ২০০২ সালের ভোটার তালিকা সাধারণত এমন একটি তালিকা যা স্থানীয় সরকারের জন্য নির্বাচন পরিচালনায় ব্যবহার করা হয়। ভোটার তালিকায় নাম থাকা এক প্রকার নাগরিক অধিকার। এটি ভোট প্রদান, সরকারি সুযোগ সুবিধা গ্রহণ, এবং অন্যান্য প্রাসঙ্গিক নাগরিক সুবিধার প্রাপ্তির জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু বীরভূম জেলার ওই পরিবারের ক্ষেত্রে, তাদের নাম এই তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি।গীতা দেবী এবং তার পরিবারের দাবি, তারা বহু বছর ধরে এই অঞ্চলে বসবাস করছেন। তাদের নাম অন্তর্ভুক্ত না হওয়ার কারণ তারা পরিষ্কারভাবে জানেন না। প্রশাসনিক দিক থেকে এই ধরনের ভুল বা গাফিলতির কারণে, অনেক মানুষই তাদের ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত হয়েছেন। বিশেষত, গ্রামীণ অঞ্চলে বসবাসকারী এবং যারা তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবস্থার সঙ্গে খুব বেশি পরিচিত নয়, তাদের ক্ষেত্রে এই ধরনের সমস্যাগুলি আরও প্রকট হয়। এই পরিবারের অভিযোগ, স্থানীয় প্রশাসন বা পঞ্চায়েতের সদস্যদের যথাযথ নজরদারি এবং উদ্যোগের অভাবই তাদের নাম ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত না হওয়ার প্রধান কারণ। গীতা দেবী জানিয়েছেন, বহুবার তারা স্থানীয় কর্তৃপক্ষের কাছে গিয়েছেন এবং তাদের সমস্যাটি জানিয়েছিলেন। তবে, কখনও তারা সঠিকভাবে সমাধান পাননি। বারবার তাদের অভিযোগের পরেও, বিষয়টির সঠিক সমাধান হয়নি। এমনকি, তাদের আরও অভিযোগ, স্থানীয় প্রশাসন এবং পঞ্চায়েত সদস্যদের কাছ থেকে তাদের প্রয়োজনীয় সহায়তা তারা পাননি। বিষয়টি তাদের কাছে একটি হতাশাজনক অভিজ্ঞতা হয়ে দাঁড়িয়েছে। তারা বলেছেন, যদি এটি সঠিকভাবে সমাধান করা হতো, তাহলে আজ হয়তো তারা ভোট দিতে পারতেন এবং তাদের গণতান্ত্রিক অধিকার পুরোপুরি পেতে পারতেন। 

এই সমস্যার সমাধানের জন্য, গীতা দেবী এবং তার পরিবারের সদস্যরা সরাসরি পশ্চিমবঙ্গের সংসদ সদস্য শ্রীমতি শতাব্দী রায়ের কাছে আবেদন জানিয়েছেন। শতাব্দী রায় পশ্চিমবঙ্গের একজন অত্যন্ত পরিচিত রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব, এবং তার কাজের জন্য তিনি সাধারণ মানুষের কাছে অত্যন্ত শ্রদ্ধেয়। তিনি বেশ কিছুদিন ধরে মানুষের নাগরিক অধিকার এবং গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া নিয়ে কাজ করছেন, এবং বহুবার তিনি সাধারণ মানুষের স্বার্থে দাঁড়িয়ে তাদের সমস্যার সমাধান করেছেন। গীতা দেবী এবং তার পরিবারের সদস্যরা আশা করেন, শ্রীমতি রায় তাদের সমস্যাটি গুরুত্ব সহকারে গ্রহণ করবেন এবং তা সমাধান করার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন। তারা মনে করেন, শ্রীমতি রায়ের সহায়তায় তাদের ভোটার তালিকায় নাম অন্তর্ভুক্ত হতে পারে এবং তারা আগামী নির্বাচনে ভোট প্রদান করতে পারবেন। ভোটার তালিকা সংশোধন একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং জটিল প্রক্রিয়া। নির্বাচন কমিশন নিয়মিতভাবে এই তালিকা পুনর্বিবেচনা করে থাকে এবং নতুন ভোটারদের নাম অন্তর্ভুক্ত করে থাকে। কিন্তু, অনেক ক্ষেত্রেই কিছু ভুল বা অসংগতির কারণে অনেক মানুষের নাম তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হতে পারে না। এক্ষেত্রে, যদি সঠিকভাবে অভিযোগ না জানানো হয় বা যথাযথ পদক্ষেপ না নেওয়া হয়, তাহলে মানুষের ভোটাধিকার ক্ষুণ্ন হতে পারে। ২০০২ সালের ভোটার তালিকা সাধারণত এমন একটি তালিকা যা স্থানীয় সরকারের জন্য নির্বাচন পরিচালনায় ব্যবহার করা হয়। ভোটার তালিকায় নাম থাকা এক প্রকার নাগরিক অধিকার। এটি ভোট প্রদান, সরকারি সুযোগ সুবিধা গ্রহণ, এবং অন্যান্য প্রাসঙ্গিক নাগরিক সুবিধার প্রাপ্তির জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তবে, বীরভূম জেলার ওই পরিবারের ক্ষেত্রে, তাদের নাম এই তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি। গীতা দেবী এবং তার পরিবারের দাবি, তারা বহু বছর ধরে এই অঞ্চলে বসবাস করছেন। তাদের নাম অন্তর্ভুক্ত না হওয়ার কারণ তারা পরিষ্কারভাবে জানেন না। প্রশাসনিক দিক থেকে এই ধরনের ভুল বা গাফিলতির কারণে, অনেক মানুষই তাদের ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত হয়েছেন। বিশেষত, গ্রামীণ অঞ্চলে বসবাসকারী এবং যারা তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবস্থার সঙ্গে খুব বেশি পরিচিত নয়, তাদের ক্ষেত্রে এই ধরনের সমস্যাগুলি আরও প্রকট হয়। এমনকি, অনেক ক্ষেত্রে পরিবারের সদস্যরা নির্বাচন কমিশন, স্থানীয় প্রশাসন এবং পঞ্চায়েত অফিসে একাধিকবার অভিযোগ জানিয়েও কোনো সঠিক সমাধান পায়নি। স্থানীয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে কখনোই কোনো ধরনের সুস্পষ্ট উত্তর বা পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়নি। দীর্ঘদিন ধরে একে একে এসব সমস্যাগুলি গীতা দেবী ও তার পরিবারের জন্য অতিরিক্ত হতাশার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। তারা মনে করেন যে, কোনো উচ্চ পর্যায়ের প্রশাসনিক উদ্যোগের মাধ্যমে তাদের সমস্যার সমাধান হওয়া উচিত ছিল। 

news image
আরও খবর

এই পরিবারের অভিযোগ, স্থানীয় প্রশাসন বা পঞ্চায়েতের সদস্যদের যথাযথ নজরদারি এবং উদ্যোগের অভাবই তাদের নাম ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত না হওয়ার প্রধান কারণ। গীতা দেবী জানিয়েছেন, বহুবার তারা স্থানীয় কর্তৃপক্ষের কাছে গিয়েছেন এবং তাদের সমস্যাটি জানিয়েছিলেন। তবে, কখনও তারা সঠিকভাবে সমাধান পাননি। বারবার তাদের অভিযোগের পরেও, বিষয়টির সঠিক সমাধান হয়নি। এমনকি, তাদের আরও অভিযোগ, স্থানীয় প্রশাসন এবং পঞ্চায়েত সদস্যদের কাছ থেকে তাদের প্রয়োজনীয় সহায়তা তারা পাননি। বিষয়টি তাদের কাছে একটি হতাশাজনক অভিজ্ঞতা হয়ে দাঁড়িয়েছে। তারা বলেছেন, যদি এটি সঠিকভাবে সমাধান করা হতো, তাহলে আজ হয়তো তারা ভোট দিতে পারতেন এবং তাদের গণতান্ত্রিক অধিকার পুরোপুরি পেতে পারতেন। এই পুরো ঘটনাটি প্রশাসনিক গাফিলতি এবং দায়িত্বহীনতার একটি উদাহরণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রশাসনিক পদক্ষেপের অভাবে, এই পরিবারটি তাদের মৌলিক গণতান্ত্রিক অধিকার থেকে বঞ্চিত হচ্ছে এবং তাদের আবেদনগুলো যেন এক ধরনের অনীহা বা অবহেলার শিকার। এই সমস্যার সমাধানের জন্য, গীতা দেবী এবং তার পরিবারের সদস্যরা সরাসরি পশ্চিমবঙ্গের সংসদ সদস্য শ্রীমতি শতাব্দী রায়ের কাছে আবেদন জানিয়েছেন। শতাব্দী রায় পশ্চিমবঙ্গের একজন অত্যন্ত পরিচিত রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব, এবং তার কাজের জন্য তিনি সাধারণ মানুষের কাছে অত্যন্ত শ্রদ্ধেয়। তিনি বেশ কিছুদিন ধরে মানুষের নাগরিক অধিকার এবং গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া নিয়ে কাজ করছেন, এবং বহুবার তিনি সাধারণ মানুষের স্বার্থে দাঁড়িয়ে তাদের সমস্যার সমাধান করেছেন। গীতা দেবী এবং তার পরিবারের সদস্যরা আশা করেন, শ্রীমতি রায় তাদের সমস্যাটি গুরুত্ব সহকারে গ্রহণ করবেন এবং তা সমাধান করার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন। তারা মনে করেন, শ্রীমতি রায়ের সহায়তায় তাদের ভোটার তালিকায় নাম অন্তর্ভুক্ত হতে পারে এবং তারা আগামী নির্বাচনে ভোট প্রদান করতে পারবেন। এটি শুধু ওই পরিবারের জন্য নয়, এমনকি এটি ভারতের বৃহত্তর জনগণের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এমন সমস্যা যদি সঠিকভাবে সমাধান না করা হয়, তাহলে তা দেশের গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় গুরুতর প্রভাব ফেলতে পারে। দিও স্থানীয় প্রশাসন বিভিন্ন সময়ে মানুষের সুবিধার জন্য কাজ করে থাকে, তবুও কিছু বিশেষ ক্ষেত্রে, এই ধরনের ভুল বা গাফিলতি শুধু একটি পরিবারকে নয়, পুরো একটি সমাজকে প্রভাবিত করতে পারে। 

 

Preview image