Lenspedia Bangla Logo
  • কলকাতা
  • 30℃ Purba Bardhaman

আমেরিকার প্রতিবেশী দেশে দেখা দিল ভেনম রহস্যময় উল্কাপিণ্ড থেকে ছিটকে আসা ভিনগ্রহী ঘন ঘন রূপ বদলাচ্ছে রহস্যময় বস্তু

টিকটকে প্রথম প্রকাশিত ভিডিওতে বস্তুটি প্রথমে শক্ত পাথরের মতো দেখাচ্ছিল ৭২ ঘণ্টার মধ্যে সেটির রূপ পরিবর্তন শুরু হয় এবং পাথরটির গায়ে সবুজাভ হলুদ রঙের জেলির মতো পদার্থ জমা হতে থাকে

২০১৮ সালে মার্ভেল সিরিজের ভেনম চলচ্চিত্রটি পৃথিবীজুড়ে ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি করেছিল। টম হার্ডির অভিনীত ছবিটি ভিনগ্রহের এক অদ্ভুত প্রাণী ‘ভেনম’-এর মানবশরীর দখলের কাহিনি নিয়ে গঠিত ছিল। চলচ্চিত্রের কাহিনী এবং সেই অদ্ভুত প্রাণীটির রূপ সাধারণ মানুষদের মধ্যে যেমন কৌতূহল সৃষ্টি করেছিল ঠিক তেমনই পৃথিবীতে আসন্ন ভিনগ্রহী প্রাণীর আগমনও তৈরি করেছে আলোড়ন গত কয়েক সপ্তাহে এমন একটি ঘটনা ঘটেছে যা মার্ভেল সিনেমার মতোই রহস্যময় এবং অবিশ্বাস্য

এই ঘটনার সূত্রপাত ঘটে পানামার এক বাসিন্দা কিন নামের এক ব্যক্তির মাধ্যমে। তিনি টিকটক প্ল্যাটফর্মে একটি ভিডিও শেয়ার করেন, যেখানে তিনি দাবি করেন যে তাঁর বাড়ির উঠোনে একটি উল্কাপিণ্ড আছড়ে পড়েছে। ভিডিওটিতে দেখা যায় যে মহাকাশ থেকে ছুটে আসা এই উল্কাপিণ্ডের আঘাতে একটি ছোট গর্ত তৈরি হয়েছে এবং সেখানে আগুন জ্বলছিল। এমনকি, তিনি দাবি করেন যে এই বস্তুটি ভিনগ্রহের অংশ এবং পানামায় এই ধরনের ঘটনা এটি প্রথম

ভিডিওটি সোশ্যাল মিডিয়াতে ভাইরাল হওয়ার পর নেটিজেনরা একে ভেনম নামক সিনেমার প্রাণীটির সঙ্গে তুলনা করতে শুরু করেন প্রথমে এটি একটি শক্ত পাথরের মতো মনে হলেও ৭২ ঘণ্টার মধ্যে বস্তুটি রূপান্তরিত হতে শুরু করে প্রথমে পাথরের মতো কঠিন বস্তুটি পরে সবুজাভ হলুদ রঙের জেলি জাতীয় পদার্থ তৈরি করতে থাকে। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এই পদার্থটি কালো এবং আঠালো হয়ে উঠে এবং এর থেকে পোড়া গন্ধ বের হতে থাকে

কিন ঘটনার সঠিক বিশ্লেষণ করতে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করেন কিন্তু কোন সাড়া পাননি। এরপর তিনি নিজেই এই ঘটনার নথিভুক্ত করতে শুরু করেন এবং ভিডিওটি টিকটক ও ইউটিউবে আপলোড করেন এই ঘটনার সঙ্গে ৩আই অ্যাটলাস নামক গ্রহাণুর সম্পর্ক নিয়ে ভিনগ্রহ বিষয়ক গবেষকরা আলোচনা করতে শুরু করেন। তারা ধারণা করেন যে, এই গ্রহাণু এবং পানামায় উল্কাপিণ্ডের আগমন একে অপরের সঙ্গে সংযুক্ত থাকতে পারে এবং এর মধ্যে ভিনগ্রহী প্রযুক্তির প্রভাব থাকতে পারে

বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানীরা এই ঘটনার সম্পর্কিত বিভিন্ন তত্ত্ব তুলে ধরছেন। তারা বলছেন যে এটি সম্ভবত সৌরজগতের বাইরে থেকে আসা কোনো গ্রহাণু যা ভিনগ্রহী প্রযুক্তির দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হতে পারে। বিশেষ করে এর অদ্ভুত গতিপথ এবং আচরণ দেখে অনেকে মনে করছেন যে এটি কোনো বিশেষ উদ্দেশ্য নিয়ে পৃথিবীতে পাঠানো হতে পারে

এছাড়া, ঘটনা নিয়ে আরো কিছু বিজ্ঞানী এবং বিশেষজ্ঞরা ভিন্ন মত প্রকাশ করেছেন। তারা মনে করেন যে এই রহস্যময় বস্তু আসলে একটি সিলিকন পলিমার যা সাধারণ দ্রাবক হেক্সেন শোষণ করলে এমন আকার ধারণ করতে পারে। তবে কিছু জীববিজ্ঞানী এই বস্তুটির সঙ্গে ‘ডেভিলস ফিঙ্গারস’ নামক ছত্রাকের তুলনা করেছেন। এটি এমন এক প্রকার ছত্রাক যা পোকামাকড় আকর্ষণ করার জন্য দুর্গন্ধ ছড়ায় এবং ধীরে ধীরে তার আকার পরিবর্তন করে

এই ঘটনার সঙ্গে যুক্ত গ্রহাণু ৩আই অ্যাটলাস-এর গতিপথ সম্পর্কে আরো তথ্য পাওয়ার চেষ্টা চলছে। বিজ্ঞানীরা মনে করছেন যে এটি খুব সম্ভবত ভিনগ্রহী প্রযুক্তির প্রভাবের কারণে এমনভাবে গতি পরিবর্তন করছে। একই সময়, বিজ্ঞানী আভি লোয়েব, হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাস্ট্রোফিজিস্ট এই ঘটনাকে একটি নতুন ভিনগ্রহী প্রযুক্তি হিসেবে দেখছেন। তাঁর মতে, পৃথিবীজুড়ে অনেক গ্রহের দিকে নজর রেখে প্রাণের সম্ভাবনা অস্বীকার করা সম্ভব নয়। তিনি মন্তব্য করেছেন যে এই গ্রহাণুর অদ্ভুত গতিপথ এবং আচরণ আমাদের নতুন ধরনের মহাকাশ প্রযুক্তির প্রতি ইঙ্গিত দিতে পারে

এখন পর্যন্ত এই রহস্যময় বস্তু বা ঘটনা সম্পর্কে সঠিক তথ্য জানা যায়নি তবে, বিজ্ঞানী এবং গবেষকরা এই ঘটনাকে এক রহস্যময় সংকেত হিসেবে দেখছেন। এটি পৃথিবী এবং অন্য গ্রহগুলির মধ্যে যোগাযোগের একটি নতুন সম্ভাবনা বা সংকেত হতে পারে

বিশ্বব্যাপী মানুষের মধ্যে এই রহস্যময় বস্তু নিয়ে কৌতূহল এবং উত্তেজনা বৃদ্ধি পাচ্ছে। বিজ্ঞানী এবং বিশেষজ্ঞদের মধ্যে বিভিন্ন তত্ত্ব উঠে আসছে এবং তারা আরো গভীর গবেষণা চালানোর মাধ্যমে এই ঘটনাটি পরিষ্কার করতে চাচ্ছেন

পানামার এক বাসিন্দা, কিন নামের এক ব্যক্তি, টিকটকে একটি ভিডিও পোস্ট করেছিলেন। সেখানে তিনি দাবি করেছিলেন যে তাঁর বাড়ির উঠোনে একটি উল্কাপিণ্ড আছড়ে পড়েছে। ওই ভিডিওটি প্রথমে ২৯ অগস্ট শেয়ার করা হয় 'কিনপানামা' নামের এক অ্যাকাউন্ট থেকে। ভিডিওটিতে দেখা গিয়েছিল যে মহাকাশ থেকে ছুটে আসা উল্কাপিণ্ডের আঘাতে একটি ছোট গর্ত তৈরি হয়েছে, যেখানে আগুন জ্বলছিল। বিষয়টি ভাইরাল হওয়ার পর থেকেই নেটিজেনরা একে ‘ভেনম’-এর সঙ্গে তুলনা করতে শুরু করেন

ভিডিওটিতে দেখা গিয়েছিল যে পাথরের মতো দেখানো বস্তু থেকে সবুজাভ হলুদ রঙের পদার্থ বের হচ্ছিল। দিন যত এগিয়েছে, ততই সেটি রূপান্তরিত হতে শুরু করে। প্রথমে এটি পাথরের মতো দৃশ্যমান হলেও, সময়ের সাথে সাথে এটি জমে এক ধরনের জেলির মতো পদার্থ তৈরি হতে শুরু করে। ওই পদার্থটির মধ্যে কালো, আঠালো আবরণও তৈরি হতে থাকে। ৭২ ঘণ্টার মধ্যে সেটি অঙ্গারবর্ণ ধারণ করে এবং তার পরপরই সারা গায়ে কালো পদার্থে মোড়ানো হয়ে যায়। পোড়া গন্ধও বের হতে শুরু করে

কিন, ঘটনাটি নিয়ে অনেক প্রচেষ্টা চালিয়েছিলেন তবে স্থানীয় বিশ্ববিদ্যালয়গুলির সঙ্গে যোগাযোগ করতে গিয়ে কোনও সাড়া পাননি। তাই, তিনি নিজেই ভিডিওটি নথিভুক্ত করতে বাধ্য হন। টিকটক এবং ইউটিউবে ভাইরাল হওয়ার পর নেটিজেনরা বস্তুটিকে ভেনম নামে ডাকতে শুরু করেন, কারণ এর রূপ এবং আচরণ একেবারে মার্ভেলের ‘ভেনম’-এর সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ মনে হচ্ছিল

news image

এছাড়া, কিছু বিশেষজ্ঞ এবং ভিনগ্রহ বিষয়ক গবেষকরা এই ঘটনার সঙ্গে '৩আই/অ্যাটলাস' নামের গ্রহাণুর সম্পর্ককে নিয়ে আলোচনা শুরু করেছেন এই গ্রহাণুটিকে প্রথম দেখা গিয়েছিল জুলাই মাসে, এবং তা মহাকাশে তার অদ্ভুত গতিবিধি এবং আচরণ প্রকাশ করেছিল বিজ্ঞানীরা ধারণা করছেন এটি সৌরজগতের বাইরের কোনো গ্রহাণু, যা প্রথমবার ২০১৭ সালে দেখা গিয়েছিল এটিকে ৩আই অ্যাটলাস নাম দেওয়া হয়, এবং এটি একটি আন্তঃনাক্ষত্রিক বস্তু নয় বরং ভিনগ্রহীদের মহাকাশযান হিসেবে শনাক্ত হতে পারে বলে ধারণা করছেন হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের এক অধ্যাপক

এছাড়া, এই গ্রহাণুর লেজ সূর্য থেকে বিপরীত দিকে সৃষ্ট হয়েছিল, যা একটি বিরল বৈশিষ্ট্য। সেই লেজের গতি এতটাই অদ্ভুত ছিল যে বিজ্ঞানীরা নিশ্চিত হতে পারেননি এটি সৌরজগতের বাইরে থেকে আসা কোন শক্তির প্রতিক্রিয়া, নাকি এটি ভিনগ্রহী প্রযুক্তি দ্বারা নিয়ন্ত্রিত।

এছাড়া, যে ব্যক্তি টিকটকে ভিডিও শেয়ার করেছিলেন, তাঁর দাবি ছিল যে একটি সবুজ পাতা এই পাথরের সামনে রাখলে সেটি কুঁকড়ে ফ্যাকাশে হয়ে যায়। সবচেয়ে অবাক বিষয়টি ঘটে যখন এই বস্তুটিকে সূর্যের আলোতে রাখা হয়। আলো পড়তেই সেটি জীবন্ত হয়ে ওঠে এবং পাথরটির শরীরে অবিশ্বাস্য পরিবর্তন ঘটে।

অনেক বিজ্ঞানী একে ‘পলিডাইমিথাইলসিলোক্সেন’ নামক সিলিকন পলিমারের সঙ্গে তুলনা করেছেন যা হেক্সেন দ্রাবক শোষণ করলে ফুলে ওঠে এবং পেশির মতো নড়াচড়া করে। তবে অনেক জীববিজ্ঞানী বিশ্বাস করেন যে, এটি ডেভিলস ফিঙ্গারস ছত্রাকের সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ যেগুলি ডিম থেকে বেরিয়ে ফেটে গিয়ে গাঢ় কাদা দিয়ে নিজেদের আবৃত করে

বিজ্ঞানী আভি লোয়েব হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাস্ট্রোফিজিস্ট এই ঘটনাকে একটি নতুন ভিনগ্রহী প্রযুক্তি হিসেবে দেখছেন। তাঁর মতে পৃথিবীজুড়ে অনেক গ্রহের দিকে নজর রেখে প্রাণের সম্ভাবনা অস্বীকার করা সম্ভব নয়। তিনি এই গ্রহাণুর অদ্ভুত গতিপথ এবং আচরণ দেখে মন্তব্য করেছেন যে এটি হয়তো ভিনগ্রহীদের কোনো মহাকাশযান হতে পারে। তার মতে ভিনগ্রহীরা কোনও উদ্দেশ্য নিয়ে পৃথিবী পাঠিয়ে থাকতে পারে। এটি হতে পারে পৃথিবীজুড়ে প্রাণী বা প্রকৃতির পরিবর্তনের কোনো সংকেত

এখন পর্যন্ত এই ঘটনা সম্পর্কে সত্যতা প্রমাণিত না হলেও গোটা পৃথিবী জুড়ে বিজ্ঞানী গবেষক এবং ভিনগ্রহ বিষয়ক অনুসন্ধানকারীরা এটি নিয়ে একাধিক প্রশ্ন তুলেছেন। কেউ এটি একটি ভুল ধারণা বলে উড়িয়ে দিয়েছেন তবে বেশিরভাগ মানুষ এটিকে এক রহস্যময় ঘটনা হিসেবে গ্রহণ করছেন। যদি এটি সত্যিই একটি ভিনগ্রহী বস্তু হয় তবে তার থেকে আমাদের কী ধরনের চ্যালেঞ্জ হতে পারে তা ভাবতে বাধ্য হচ্ছি

ভিনগ্রহীদের প্রযুক্তি পৃথিবীর জন্য কতটা বিপদজনক হতে পারে তা এখনো অনিশ্চিত। বিজ্ঞানী আভি লোয়েব এবং অন্যান্য মহাকাশ বিজ্ঞানীরা একে একটি সতর্ক সংকেত হিসেবে দেখতে শুরু করেছেন। তার মতে এই ধরনের ঘটনা পৃথিবীতে জীবনের অন্য কোনো রূপের আসন্ন আগমনের পূর্বাভাস হতে পারে। এমনকি কিছু বিশেষজ্ঞ মনে করেন যে পৃথিবী থেকে বহু দূরের কোনো গ্রহে এমন শক্তিশালী প্রযুক্তি তৈরি হতে পারে যা আমাদের পৃথিবীকে গভীরভাবে প্রভাবিত করতে পারে। এর ফলে নতুন ধরনের বিপদ ও চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা করতে আমাদের প্রস্তুত থাকতে হবে

এছাড়া আরও একটি চ্যালেঞ্জ হলো এই ধরনের রহস্যময় বস্তু বা ঘটনা সম্পর্কে সঠিক তথ্য সংগ্রহ করা এবং বিশ্বজুড়ে এর প্রভাব বিশ্লেষণ করা। বিজ্ঞানী এবং গবেষকরা এই রহস্যের সমাধান খুঁজতে আরো গভীরভাবে গবেষণা চালাচ্ছেন এবং নতুন প্রযুক্তির মাধ্যমে আরো তথ্য সংগ্রহের চেষ্টা করছেন। এমনকি কিছু বিজ্ঞানী মনে করেন যে এই ধরনের বস্তু পৃথিবীকে একটি নতুন দৃষ্টিকোণ থেকে দেখানোর সুযোগ হতে পারে

এখন পর্যন্ত এই বিষয়টি শুধুই একটি রহস্যময় ঘটনা হিসেবে পরিগণিত হচ্ছে তবে তার মধ্যে কোনো গভীর সত্য রয়েছে কিনা তা জানতে আরও সময় প্রয়োজন। বিজ্ঞানী এবং গবেষকদের আশা, দ্রুত সময়ের মধ্যে তারা এই ঘটনা সম্পর্কিত আরো প্রমাণ এবং তথ্য পাবেন যা পৃথিবীকে আরও এগিয়ে নিতে সাহায্য করবে

এদিকে এই ঘটনার প্রেক্ষাপটে কিছু বিজ্ঞানী মনে করেন যে ভিনগ্রহীদের এই ধরনের আগমন হয়তো এক ধরনের পরীক্ষা হতে পারে যা পৃথিবীর পরিবেশ বা তার বাস্তুসংস্থান সম্পর্কে নতুন তথ্য দেবে। তারা আশাবাদী যে এর মাধ্যমে পৃথিবী ও অন্যান্য গ্রহের মধ্যে যোগাযোগের একটি নতুন পথ খোলা হতে পারে। তবে এটি কতটা বাস্তবসম্মত হবে এবং কতটা আমাদের জীবনের ওপর প্রভাব ফেলবে সে বিষয়টি এখনো স্পষ্ট নয়

তবে এর পাশাপাশি এটি পৃথিবীর বাস্তুতন্ত্র এবং জীববৈচিত্র্যের প্রতি নতুন ধরনের চ্যালেঞ্জ তৈরি করতে পারে। বিজ্ঞানী এবং বিশেষজ্ঞদের মতে যদি ভিনগ্রহী প্রাণী বা প্রযুক্তি পৃথিবীতে প্রবেশ করে তবে তার প্রতিক্রিয়া বা প্রভাবের উপর নির্ভর করবে আমাদের ভবিষ্যৎ

এখন পর্যন্ত এই রহস্যময় বস্তু বা ঘটনা সম্পর্কে আরো পরীক্ষা এবং গবেষণার প্রয়োজন। বিজ্ঞানীরা আশা করছেন যে এর মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ বার্তা বা সংকেত থাকতে পারে যা আমাদের মহাবিশ্ব সম্পর্কে নতুন দৃষ্টিভঙ্গি উপস্থাপন করবে

Preview image