Lenspedia Bangla Logo
  • কলকাতা
  • 30℃ Purba Bardhaman

Adani Group-এর ১৫ বিলিয়ন ডলারের বিমানবন্দর মেগা-সম্প্রসারণ, ২০৩০-এর মধ্যে যাত্রী ধারণক্ষমতা ২০০ মিলিয়ন লক্ষ্য

ভারতের বিমানবন্দর উন্নয়ন খাতে বড় ঘোষণা করলো Adani Group। আন্তর্জাতিক সংস্থা Bloomberg ও Reuters প্রকাশিত প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, ২০৩০ সালের মধ্যে ভারতের বিভিন্ন বিমানবন্দর অবকাঠামো আধুনিকায়নে ১৫ বিলিয়ন ডলার প্রায় ১,২০,০০০ কোটি টাকা বিনিয়োগের পরিকল্পনা নিয়েছে শিল্পগোষ্ঠীটি। আগামী পাঁচ বছরে এই বিনিয়োগের মাধ্যমে দেশের বিমানবন্দরগুলোর যাত্রী ধারণক্ষমতা বছরে ২০০ মিলিয়ন বা ২০ কোটির কাছাকাছি পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্য রয়েছে।

Adani Group-এর ১৫ বিলিয়ন ডলারের মেগা এয়ারপোর্ট এক্সপ্যানশন—ভারতের বিমান পরিবহনে নতুন যুগের সূচনা

ভারতের বিমানবন্দর অবকাঠামো খাতে এক ঐতিহাসিক ঘোষণা সামনে আনলো দেশের অন্যতম বৃহৎ শিল্পগোষ্ঠী Adani Group। ২০২৫ সালের ৩ ডিসেম্বর প্রকাশিত Bloomberg ও Reuters প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, আগামী ৫ বছরের মধ্যে প্রায় ১৫ বিলিয়ন ডলার—ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ১,২০,০০০ কোটি টাকা—বিনিয়োগ করে দেশের বিমানবন্দরগুলোর যাত্রী ধারণক্ষমতা বাড়ানোর বিশাল পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে সংস্থাটি। ২০৩০ সালের মধ্যে যাত্রী সংখ্যা বছরে ২০০ মিলিয়ন (২০ কোটিরও বেশি) করার লক্ষ্য নিয়ে এগোচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি।

এই ঘোষণাটি শুধু একটি সাধারণ সম্প্রসারণ পরিকল্পনা নয়; বরং ভারতের বিমান পরিবহনে নতুন এক পর্বের সূচনা, যেখানে বেসরকারি বিনিয়োগ, আধুনিক প্রযুক্তি, আন্তর্জাতিক মানের অবকাঠামো এবং যাত্রীসেবার মান বৃদ্ধির দিকে জোর দেওয়া হয়েছে।
 

বিশেষ করে নবি মুম্বই বিমানবন্দর প্রকল্পকে গুরুত্বের সঙ্গে দেখছে Adani Group। প্রথম ধাপ চালুর পরই দ্বিতীয় ধাপের সম্প্রসারণে যাত্রী ধারণক্ষমতা আরও দ্বিগুণ করার পরিকল্পনা রয়েছে। মুম্বই আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ওপর চাপ কমাতে এই প্রকল্প অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হতে চলেছে।

Ahmadabad, Jaipur, Guwahati, Lucknow-এর মতো গুরুত্বপূর্ণ বিমানবন্দরেও আধুনিক টার্মিনাল, স্বয়ংক্রিয় ব্যাগেজ সিস্টেম, ডিজিটাল চেক-ইন সুবিধা, গ্রীন এনার্জি প্রযুক্তি, আন্তর্জাতিক ফ্লাইট সংযোগ বৃদ্ধি—সবই যুক্ত করা হবে। এতে শুধু যাত্রীসুবিধাই বাড়বে না, বরং ভারতকে ভবিষ্যতে এশিয়ার অন্যতম এয়ার হাব হিসেবে গড়ে তুলতে সহায়ক হবে।

রইটার্স জানাচ্ছে, Adani Group তাদের বিমানবন্দর পরিচালনা ইউনিটকে ২০২৭ সালের মধ্যে স্টক মার্কেটে তালিকাভুক্ত করার পরিকল্পনা করছে। এর মানে ভবিষ্যতে সাধারণ বিনিয়োগকারীরাও এই খাতে বিনিয়োগের সুযোগ পাবেন। পাশাপাশি, পুরো গ্রুপ মিলে আগামী কয়েক বছরে প্রায় ১০০ বিলিয়ন ডলারের বিভিন্ন খাতে বিনিয়োগের রোডম্যাপ নিয়েও কাজ করছে।

ভারতে বিমানযাত্রার চাহিদা দ্রুত বাড়ছে। অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক রুটে ফ্লাইট সংখ্যা বৃদ্ধি, মধ্যবিত্ত শ্রেণির ভ্রমণক্ষমতা বৃদ্ধি, পর্যটন ও ব্যবসায়িক পরিসরে উন্নতি—সব মিলিয়ে আগামী ৫ বছর ভারতের এভিয়েশন মার্কেটে বড় বিস্তার ঘটবে বলে মনে করা হচ্ছে। এই প্রেক্ষাপটে Adani Group-এর ১৫ বিলিয়ন ডলারের মেগা পরিকল্পনা বিমান পরিবহনের ভবিষ্যতকে নতুন উচ্চতায় পৌঁছে দেবে।

নয়াদিল্লি থেকে মুম্বই, আহমেদাবাদ থেকে গৌহাটি—সারা দেশে জমজমাট আপগ্রেড পরিকল্পনা

রইটার্সের প্রতিবেদন অনুযায়ী, Adani Group বর্তমানে ভারতের মোট ৭টি প্রধান বিমানবন্দর পরিচালনা করে। এর মধ্যে রয়েছে—

  • আহমেদাবাদ

  • জয়পুর

  • লখনউ

  • তিরুবনন্তপুরম

  • গৌহাটি

  • মুম্বই

  • এবং আগামী দিনের সম্ভাবনার কেন্দ্র Navi Mumbai International Airport

সংস্থাটি নতুন রানওয়ে, টার্মিনাল সম্প্রসারণ, কার্গো হ্যান্ডলিং জোন, এয়ার ট্রাফিক ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম এবং যাত্রীর আরাম ও নিরাপত্তা বৃদ্ধির জন্য একাধিক আন্তর্জাতিক মানের সুবিধা যোগ করতে চলেছে।

বিশেষ করে Navi Mumbai International Airport—যা বর্তমানে ভারতের অন্যতম বৃহৎ চলমান এয়ারপোর্ট প্রজেক্ট—সে বিমানবন্দরের প্রথম ধাপ ২০২৫-২৬-এর মধ্যে চালু করার পরই শুরু হবে দ্বিতীয় ধাপের দ্রুত সম্প্রসারণ কাজ। দ্বিতীয় ধাপে যাত্রী ধারণক্ষমতা দ্বিগুণ করার লক্ষ্য নেওয়া হয়েছে—এটিই হবে ভারতের ভবিষ্যৎ এভিয়েশন হাব।

১৫ বিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ: ভারতের এভিয়েশন মার্কেটের প্রতি আত্মবিশ্বাসের প্রতিফলন

বিশেষজ্ঞদের মতে, ভারত এখন বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম ঘরোয়া বিমান পরিবহন বাজার, এবং আগামী কয়েক বছরের মধ্যে এটি দ্বিতীয় স্থানে উঠে আসতে পারে। সেই সম্ভাবনাকে সামনে রেখে Adani Group-এর এই বিনিয়োগকে একটি কৌশলগত সিদ্ধান্ত হিসেবে দেখা হচ্ছে।

২০২৪-২৫ অর্থবছরে ভারতীয় আকাশপথে যাত্রী চলাচল বেড়েছে উল্লেখযোগ্য হারে। অভ্যন্তরীণ ফ্লাইট বাড়ছে, নতুন রুট চালু হচ্ছে, বিজনেস ট্রাভেল ও পর্যটন উভয় ক্ষেত্রেই দ্রুত বৃদ্ধি লক্ষ্য করা যাচ্ছে। এই প্রেক্ষাপটে বিমানবন্দর অবকাঠামোকে নতুন করে সাজানোর পরিকল্পনা ভারতের জন্য অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ।

যে কারণে এই পরিকল্পনা এত গুরুত্বপূর্ণ

ভারতের বিমানবন্দরগুলোতে দীর্ঘদিন ধরেই অতিরিক্ত ভিড়, টার্মিনালের সীমাবদ্ধতা, রানওয়ের চাপ, এবং পার্কিং বে-এর স্বল্পতা বড় সমস্যা হিসেবে দেখা দিচ্ছে। অনেক বিমানবন্দর পুরনো অবকাঠামো নিয়ে ক্রমবর্ধমান যাত্রী চাহিদা সামলাতে হিমশিম খাচ্ছে।

Adani Group বলছে—এই বিনিয়োগের মাধ্যমে তারা শুধু অবকাঠামোই উন্নত করবে না, বরং ভারতকে আন্তর্জাতিক বিমান যোগাযোগের ক্ষেত্রে আরও একটি শক্তিশালী কেন্দ্রে রূপান্তর করতে চায়।

বিমানবন্দর ইউনিটের ভবিষ্যৎ তালিকাভুক্তি—২০২৭ সালে IPO আসতে পারে

রইটার্স জানাচ্ছে, Adani Group তাদের বিমানবন্দর পরিচালনা ইউনিটকে ২০২৭ সালের মধ্যে স্টক মার্কেটে তালিকাভুক্ত করার পরিকল্পনা করছে। এর মানে, ভবিষ্যতে সাধারণ বিনিয়োগকারীরাও এই ইউনিটে বিনিয়োগ করার সুযোগ পাবেন।

সংস্থার সূত্র বলছে—আগামী কিছু বছরে পুরো গ্রুপ মিলে মোট ১০০ বিলিয়ন ডলারেরও বেশি বিনিয়োগ করতে পারে ভারতের বিভিন্ন খাতে—বিশেষ করে অবকাঠামো, শক্তি, পরিবহন এবং প্রযুক্তি উন্নয়নে।

মুম্বই-নবি মুম্বই—দুটি শহরের বিমানবন্দর মিলিয়ে দ্বিগুণ শক্তি

মুম্বই আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ভারতের অন্যতম ব্যস্ত বিমানবন্দর। বিশ্বমানের এই বিমানবন্দরের চাপ কমাতেই নবি মুম্বইয়ে নতুন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণ করা হচ্ছে। দুই বিমানবন্দর একসঙ্গে কাজ করলে, মুম্বই একাই প্রতিবছর ৬০-৮০ মিলিয়ন যাত্রী সামলাতে সক্ষম হবে।

যা পুরো পশ্চিম ভারতের বিমান পরিবহন ব্যাকবোনকেই শক্তিশালী করবে।

আহমেদাবাদ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আধুনিকীকরণ

Adani Group-এর জন্মস্থান গুজরাটের আহমেদাবাদ বিমানবন্দরেও বড়সড় পরিবর্তন আসছে। নতুন টার্মিনাল, স্বয়ংক্রিয় ব্যাগেজ সিস্টেম, আন্তর্জাতিক ফ্লাইট সাপোর্ট এবং ব্যবসায়িক ও কার্গো সুবিধা বাড়ানো হবে।

গুজরাটের ক্রমবর্ধমান ব্যবসায়িক পরিবেশ—বিশেষ করে স্টার্টআপ, বাণিজ্যিক ও ফার্মাসিউটিক্যাল খাত—এই সম্প্রসারণ থেকে উপকৃত হবে।

গৌহাটি বিমানবন্দরের উন্নয়ন—উত্তর-পূর্ব ভারতের প্রবেশদ্বার

উত্তর-পূর্ব ভারতের বিমান যোগাযোগে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র গৌহাটি। পর্যটন, বাণিজ্য, সীমান্ত উন্নয়ন, এবং প্রতিরক্ষা সংক্রান্ত দিক থেকেও এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ স্থান।

নতুন সম্প্রসারণে—

  • কার্গো ক্ষমতা বৃদ্ধি

  • আন্তর্জাতিক সংযোগ উন্নয়ন

  • আধুনিক টার্মিনাল

  • নিরাপত্তা ব্যবস্থার উন্নয়ন
    এসব যোগ হবে। এতে সমগ্র উত্তর-পূর্ব ভারতের বিমান যোগাযোগ আরও সহজ হবে।

বিমানবন্দর উন্নয়নে বেসরকারি বিনিয়োগ—সরকারের PPP মডেলের সফলতা

ভারত সরকার গত কয়েক বছর ধরে বিমানবন্দর পরিচালনায় বেসরকারি খাতকে যুক্ত করার যে নীতি নিয়েছে, Adani Group তার একটি সফল উদাহরণ। ২০১৯ সালে ৬টি বিমানবন্দর একসঙ্গে Adani Group-এর কাছে লিজে যায়, এরপর থেকে সংস্থাটি বিমানবন্দর পরিচালনায় দ্রুত নিজের অবস্থান শক্ত করেছে।

সরকারি-বেসরকারি অংশীদারিত্ব (PPP Model) বর্তমানে ভারতের বিমানবন্দর উন্নয়নে অন্যতম বড় চালিকা শক্তি।

অর্থনৈতিক প্রভাব—রোজগার, অবকাঠামো, পর্যটন, ব্যবসা সব ক্ষেত্রেই উন্নতি

এই ১৫ বিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ বড় আকারে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করবে।

এছাড়া বিমানবন্দর উন্নয়ন হলে—

  • পর্যটন বাড়বে

  • দেশের শহরগুলোর মধ্যে যোগাযোগ আরও দ্রুত হবে

  • ব্যবসা-বাণিজ্য বৃদ্ধি পাবে

  • কার্গো পরিবহন সহজ হবে

  • বিদেশী বিনিয়োগ বাড়বে

যাত্রীসুবিধায় যুক্ত হবে নতুন নতুন পরিষেবা

পরিকল্পনা অনুযায়ী ভবিষ্যতের বিমানবন্দরগুলো হবে—

  • সম্পূর্ণ ডিজিটাল

  • টাচলেস চেক-ইন সিস্টেম

  • ফেস রিকগনিশন ভিত্তিক নিরাপত্তা

  • স্বয়ংক্রিয় লাগেজ ড্রপ

  • স্মার্ট টার্মিনাল

  • গ्रीन এভিয়েশন প্রযুক্তি

  • সৌর শক্তি চালিত টার্মিনাল

  • পরিবেশবান্ধব নির্মাণ

ভারতের এভিয়েশন সেক্টরে এইসব সুবিধা যাত্রীদের অভিজ্ঞতাকে সম্পূর্ণ নতুন মাত্রায় পৌঁছে দেবে।

Adani Group-এর তরফে কোনো আনুষ্ঠানিক মন্তব্য নয়

রইটার্স বলছে—এই প্রতিবেদন প্রকাশ পাওয়ার পরও Adani Group এখনো এ নিয়ে কোনো আনুষ্ঠানিক মন্তব্য দেয়নি। তবে Bloomberg ও Reuters-এর একাধিক সূত্র জানাচ্ছে—পরিকল্পনাটি প্রস্তুত এবং খুব শিগগিরই আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসতে পারে।

বিশ্ববাজারে ভারতের অবস্থান—দ্রুত এগিয়ে যাওয়া বিমান পরিবহন শক্তি

এশিয়ার দ্রুততম বর্ধনশীল এভিয়েশন মার্কেট হল ভারত। আন্তর্জাতিক এয়ারলাইনগুলো ভারতের শহরগুলোতে নতুন রুট খুলছে। ভারতের মধ্যবিত্ত শ্রেণির আয় বৃদ্ধি পাওয়ায় বিমানযাত্রা এখন অনেক বেশি সহজলভ্য হয়েছে।

এই প্রেক্ষাপটে বিমানবন্দর সম্প্রসারণ জরুরি হয়ে পড়েছে। বিশেষজ্ঞদের মতে—যদি এখনই অবকাঠামো উন্নয়ন না করা হয়, তাহলে কয়েক বছরের মধ্যেই ভারতের বিমানবন্দরগুলো ব্যাপক চাপের মধ্যে পড়ে যেতে পারে।

বিমানবন্দর উন্নয়নে পরিবেশবান্ধব দৃষ্টিভঙ্গি

Adani Group জানাচ্ছে—

  • কার্বন-নিউট্রাল

  • নেট-জিরো

  • এনার্জি-এফিশিয়েন্ট

এসব প্রযুক্তি বিমানবন্দরগুলোর সম্প্রসারণে ব্যবহৃত হবে। নবি মুম্বই বিমানবন্দর হবে ভারতের অন্যতম সবুজ বিমানবন্দর।

বিশ্বমানের হাব হওয়ার পথে ভারত

ভারত ইতিমধ্যেই এশিয়ার প্রধান বিমান পরিবহন কেন্দ্রগুলোর মধ্যে অন্যতম হয়ে উঠছে। দিল্লি, মুম্বই, বেঙ্গালুরু, হায়দরাবাদ, কলকাতা—সব বিমানবন্দরই দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে। Adani Group-এর নতুন বিনিয়োগ সেই অগ্রগতিকে আরও ত্বরান্বিত করবে।

সামগ্রিক চিত্র

এই ১৫ বিলিয়ন ডলারের মেগা বিনিয়োগ—

  • ভারতের অর্থনীতিকে শক্তিশালী করবে

  • হাজারো কর্মসংস্থান সৃষ্টি করবে

  • দেশকে আন্তর্জাতিক বিমান যোগাযোগের বড় হাবে পরিণত করবে

  • ভবিষ্যতের দ্রুতগতির এভিয়েশন চাহিদা পূরণ করবে

  • ব্যবসা, পর্যটন ও বাণিজ্যের নতুন দুয়ার খুলে দেবে

দেশের বিমান পরিবহনে এটি নিঃসন্দেহে নতুন যুগের সূচনা। বিশ্বমানে পৌঁছাতে হলে এ ধরনের বড় বিনিয়োগই ভবিষ্যতের পথ নির্ধারণ করবে।

Preview image