Lenspedia Bangla Logo
  • কলকাতা
  • 30℃ Purba Bardhaman

দিল্লির বিস্ফোরণের পর সতর্কতা! হাওড়া শিয়ালদহ স্টেশনে অতিরিক্ত নিরাপত্তা মোতায়েন

দিল্লিতে সন্ত্রাসী হামলার পর কলকাতার হাওড়া স্টেশন পরিদর্শন করেন পূর্ব রেলওয়ের আইজি-কাম-প্রিন্সিপাল চিফ সিকিউরিটি কমিশনার অমিয়া নন্দন সিনহা। দেশের সবচেয়ে ব্যস্ততম স্টেশন হাওড়া, যেখানে প্রতিদিন প্রায় ১০ লক্ষ যাত্রী যাতায়াত করেন, সেখানে নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সজাগ রয়েছে আরপিএফ

দিল্লিতে সন্ত্রাসবাদী হামলার পর পশ্চিমবঙ্গের কলকাতা শহরের হাওড়া স্টেশন নিয়ে নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরও কঠোর করা হয়েছে। হাওড়া, যেটি দেশের অন্যতম ব্যস্ততম রেলওয়ে স্টেশন, সেখানে প্রতিদিন গড়ে প্রায় ১০ লাখ যাত্রী যাতায়াত করেন, তাই এই স্টেশনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। পূর্ব রেলওয়ের আইজি-কাম-প্রিন্সিপাল চিফ সিকিউরিটি কমিশনার অমিয়া নন্দন সিনহা হাওড়া স্টেশন পরিদর্শন করে স্টেশনের নিরাপত্তা ব্যবস্থা পর্যালোচনা করেছেন এবং নিরাপত্তা ব্যবস্থায় বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন ও উন্নতির নির্দেশ দিয়েছেন।

স্টেশন পরিদর্শন ও নিরাপত্তা ব্যবস্থা

হাওড়া স্টেশনে নিরাপত্তা ব্যবস্থার আরো উন্নতি করতে অমিয়া নন্দন সিনহা সিসিটিভি এবং এফআরএস (ফেস রিকগনিশন সিস্টেম) ভিত্তিক নজরদারি ব্যবস্থা খতিয়ে দেখেন। এ ছাড়া, স্টেশনের বিভিন্ন জায়গায় ব্যাগেজ স্ক্যানার ব্যবস্থা স্থাপন করা হয়েছে, যা যাত্রীদের লাগেজ পরীক্ষা করে সুনিশ্চিত করতে সাহায্য করবে যাতে কোনও সন্দেহজনক বস্তু স্টেশনে প্রবেশ করতে না পারে।

অমিয়া নন্দন সিনহা হাওড়া স্টেশনে আরপিএফ-এর দুটি অতিরিক্ত কোম্পানি মোতায়েন করার নির্দেশ দেন। এর ফলে, স্টেশনের নিরাপত্তা আরও শক্তিশালী হবে। এছাড়া, সন্দেহজনক বস্তু বা ব্যক্তির উপর নজরদারি আরও কড়া করার জন্য অ্যাক্সেস নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা কার্যকর করা হয়েছে। সুতরাং, স্টেশনের প্রবেশপথ ও ভেতরের নানা এলাকায় পুলিশ এবং আরপিএফ-এর নজরদারি আরও বাড়ানো হয়েছে। এই পদক্ষেপগুলি স্টেশনের নিরাপত্তা পরিস্থিতি আরও মজবুত করবে এবং যাত্রীদের সুরক্ষা নিশ্চিত করবে।

স্নিফার ও ডগ স্কোয়াডের প্রস্তুতি

হাওড়া স্টেশনে ট্রেন এবং প্ল্যাটফর্মে সন্দেহজনক জিনিসপত্র পরীক্ষা করতে স্নিফার এবং বিস্ফোরক সনাক্তকারী ডগ-স্কোয়াড প্রস্তুত রাখার নির্দেশও দেওয়া হয়েছে। এই বিশেষ ইউনিটগুলো সন্দেহজনক বস্তু শনাক্ত করতে অত্যন্ত দক্ষ। ডগ-স্কোয়াড এবং স্নিফার ডগের সাহায্যে স্টেশন এবং ট্রেনের ভিতর দিয়ে যাওয়া যাত্রীদের ব্যাগ, লাগেজ এবং অন্য যন্ত্রপাতি পরীক্ষা করা হবে। এছাড়া, যে কোনও সন্দেহজনক বস্তু বা ব্যক্তি যাতে স্টেশনে প্রবেশ করতে না পারে, সেই জন্য এই ইউনিটগুলি সক্রিয় থাকবে।

জওয়ানদের মোতায়েন ও সশস্ত্র অবস্থায় ডিউটি

প্রতিটি আরপিএফ জওয়ানকে সশস্ত্র অবস্থায় ডিউটির নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, যাতে তারা কোনও ধরনের সন্ত্রাসবাদী হামলা বা নিরাপত্তা সংকটের পরিস্থিতিতে দ্রুত পদক্ষেপ নিতে পারে। কম গুরুত্বের স্টেশনগুলো থেকে আরপিএফ জওয়ানদের সরিয়ে এনে গুরুত্বপূর্ণ স্টেশনে মোতায়েন করা হবে। এর ফলে, হাওড়া স্টেশনসহ অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ স্টেশনগুলোতে নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরও শক্তিশালী হবে।

এ ছাড়া, স্টেশন এবং ট্রেনে সন্দেহজনক বস্তু বা সন্দেহভাজন ব্যক্তিদের ওপর নজরদারি রাখতে অতিরিক্ত পুলিশ ও নিরাপত্তা কর্মী মোতায়েন করা হয়েছে। স্টেশন এবং ট্রেনগুলির বিভিন্ন প্রবেশপথ এবং এক্সিট পয়েন্টে পুলিশ চেকিং পয়েন্ট স্থাপন করা হয়েছে, যাতে যাত্রীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা যায়।

অতিরিক্ত নজরদারি ও যাত্রীদের নিরাপত্তা

হাওড়া স্টেশনে যাত্রীদের লাগেজ পরীক্ষা করতে স্নিফার ডগ এবং হঠাৎ ব্যাগ চেকিংয়ের মাধ্যমে সন্দেহজনক বস্তু অনুসন্ধান করার ব্যবস্থা চালু করা হয়েছে। নিরাপত্তা কর্মীরা যাত্রীদের লাগেজ এবং ব্যাগ চেক করার পাশাপাশি, যাত্রীদের সাবধান করতে ‘ভয়েস অ্যালার্ট’ সিস্টেমও চালু করেছেন, যাতে কোনও সন্দেহজনক বস্তু শনাক্ত হলে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া যায়।

এটি ছাড়া, স্টেশনের বিভিন্ন প্রবেশপথে চেকপোস্ট বসানো হয়েছে, যাতে যাত্রীরা সন্দেহজনক বস্তু নিয়ে প্রবেশ করতে না পারে। স্টেশন এবং ট্রেনের বিভিন্ন সেকশনে সিসিটিভি ক্যামেরার মাধ্যমে পুরো পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে। এই সিসিটিভি ক্যামেরাগুলি স্টেশনের প্রতিটি কোণায় স্থাপন করা হয়েছে, যাতে সন্দেহজনক কোনও কার্যকলাপ দ্রুত শনাক্ত করা যায় এবং পুলিশ দ্রুত ব্যবস্থা নিতে পারে।

অন্যান্য নিরাপত্তা পদক্ষেপ

অমিয়া নন্দন সিনহা নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরও শক্তিশালী করতে হাওড়া স্টেশনে মোবাইল স্ক্যানিং ইউনিট এবং স্নিফার ডগ মোতায়েন করার নির্দেশ দেন। এই বিশেষ স্ক্যানিং ইউনিটগুলি যাত্রীদের সঙ্গে আসা সামগ্রী এবং ব্যাগের মধ্যে কোনও বিপজ্জনক বস্তু রয়েছে কিনা তা পরীক্ষা করবে। এর মাধ্যমে, স্টেশন এবং ট্রেনের নিরাপত্তা আরও মজবুত হবে এবং যাত্রীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা যাবে।

এছাড়া, যাত্রীদের জন্য সঠিক নির্দেশিকা দেওয়ার জন্য স্টেশনে সুরক্ষা সচেতনতা প্রচার করা হবে, যাতে তারা নিরাপদভাবে যাত্রা করতে পারেন এবং তাদের ব্যাগ চেক করাতে কোনও অসুবিধা না হয়।

উপসংহার

হাওড়া স্টেশন পরিদর্শন করার পর পূর্ব রেলওয়ের আইজি-কাম-প্রিন্সিপাল চিফ সিকিউরিটি কমিশনার অমিয়া নন্দন সিনহা হাওড়া স্টেশনের নিরাপত্তা ব্যবস্থাকে আরও শক্তিশালী করার জন্য একাধিক গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন। দিল্লিতে সন্ত্রাসবাদী হামলার পর সারা দেশের রেলওয়ে স্টেশনগুলির নিরাপত্তা জোরদারের প্রয়োজনীয়তা আরও বেড়ে গেছে, এবং হাওড়া স্টেশন যেহেতু দেশের অন্যতম ব্যস্ততম রেলওয়ে স্টেশন, যেখানে প্রতিদিন গড়ে প্রায় ১০ লাখ যাত্রী যাতায়াত করেন, সেখানে নিরাপত্তা আরও জোরদার করার বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

হাওড়া স্টেশন: দেশের সবচেয়ে ব্যস্ততম রেলওয়ে স্টেশন

হাওড়া স্টেশন পশ্চিমবঙ্গের কলকাতা শহরের এক গুরুত্বপূর্ণ রেলওয়ে স্টেশন। এটি দেশের অন্যতম ব্যস্ততম স্টেশন, এবং এখানে প্রতিদিন ১০ লক্ষেরও বেশি যাত্রী যাতায়াত করে। যাত্রীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা, তাদের জীবন রক্ষা করা, এবং স্টেশনটির নিরাপত্তা ব্যবস্থাকে আরও শক্তিশালী করা কর্তৃপক্ষের প্রধান লক্ষ্য হয়ে দাঁড়িয়েছে।

news image

অমিয়া নন্দন সিনহা, যিনি পূর্ব রেলওয়ের আইজি-কাম-প্রিন্সিপাল চিফ সিকিউরিটি কমিশনার হিসেবে নিযুক্ত, স্টেশনটি পরিদর্শন করে সেখানে বেশ কিছু নিরাপত্তা ব্যবস্থা কার্যকর করেছেন। স্টেশন পরিদর্শনকালে তিনি নিরাপত্তার বিভিন্ন দিক খতিয়ে দেখেন এবং অতিরিক্ত ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য নির্দেশনা প্রদান করেন।

সিসিটিভি এবং এফআরএস ভিত্তিক নজরদারি

হাওড়া স্টেশনে নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরও শক্তিশালী করতে অমিয়া নন্দন সিনহা সিসিটিভি এবং এফআরএস (ফেস রিকগনিশন সিস্টেম) ভিত্তিক নজরদারি ব্যবস্থা কার্যকর করেছেন। সিসিটিভি ক্যামেরার মাধ্যমে স্টেশনের প্রতিটি কোণায় নজরদারি চালানো হচ্ছে, যাতে সন্দেহজনক কার্যকলাপ বা কোনও অস্বাভাবিক পরিস্থিতি সহজেই শনাক্ত করা যায়। ফেস রিকগনিশন সিস্টেমটি যাত্রীদের মুখাবয়ব শনাক্ত করতে সক্ষম, যা স্টেশনে প্রবেশ করা প্রতিটি ব্যক্তির পরিচিতি নিশ্চিত করার জন্য ব্যবহৃত হবে।

এছাড়া, স্টেশনের গুরুত্বপূর্ণ সেকশনগুলোতে মোবাইল স্ক্যানিং এবং স্নিফার ডগ ব্যবহার করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, যাতে সন্দেহজনক বস্তু সহজেই শনাক্ত করা যায়। সিসিটিভি ক্যামেরা ও এফআরএসের মাধ্যমে স্টেশনের ভিতরে এবং বাইরের পরিবেশের উপর নজরদারি চালানো হবে, যাতে যাত্রীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা যায়।

অতিরিক্ত আরপিএফ মোতায়েন

হাওড়া স্টেশনে অতিরিক্ত নিরাপত্তা বাড়ানোর জন্য আরও দুটি আরপিএফ কোম্পানি মোতায়েন করা হয়েছে। আরপিএফ জওয়ানরা সশস্ত্র অবস্থায় স্টেশনের বিভিন্ন সেকশনে পাহারায় থাকবেন। এছাড়া, সন্দেহজনক কার্যকলাপ বা ব্যক্তি শনাক্ত করার জন্য বিশেষ নজরদারি চালানো হবে।

এছাড়া, স্টেশনের বিভিন্ন প্রবেশপথে এবং প্ল্যাটফর্মে নিরাপত্তা চেকিং পয়েন্ট স্থাপন করা হয়েছে। এর ফলে যাত্রীদের মধ্যে কোনও সন্দেহজনক ব্যক্তি বা বস্তু শনাক্ত হলে পুলিশ বা আরপিএফ দ্রুত পদক্ষেপ নিতে সক্ষম হবে।

স্নিফার ডগ এবং বিস্ফোরক সনাক্তকারী ইউনিট

হাওড়া স্টেশনে স্নিফার ডগ এবং বিস্ফোরক সনাক্তকারী ডগ-স্কোয়াড প্রস্তুত রাখা হয়েছে। এই বিশেষ ডগ স্কোয়াডটি যাত্রীদের লাগেজ এবং অন্য যন্ত্রপাতি পরীক্ষা করবে এবং কোনও বিস্ফোরক বা বিপজ্জনক বস্তু শনাক্ত হলে তা অবিলম্বে উদ্ধার করা হবে। স্নিফার ডগ ব্যবহারের মাধ্যমে স্টেশন এবং ট্রেনের মধ্যে কোনও বিস্ফোরক বা সন্ত্রাসী হামলার জন্য ব্যবহৃত বস্তু সহজেই শনাক্ত করা যাবে।

অমিয়া নন্দন সিনহা হাওড়া স্টেশনে এইসব বিশেষ ইউনিট মোতায়েন করার জন্য নির্দেশ দিয়েছেন যাতে কোনও ধরনের সন্দেহজনক বস্তু বা ব্যক্তি প্রবেশ করতে না পারে এবং যাত্রীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা যায়।

অ্যাক্সেস নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা

হাওড়া স্টেশন এবং তার আশপাশে নিরাপত্তা বাড়াতে অ্যাক্সেস নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা কার্যকর করা হয়েছে। এর মাধ্যমে, স্টেশনে প্রবেশ করা এবং বের হওয়া যাত্রীদের এবং তাদের সামগ্রীর উপর আরও কড়া নজরদারি রাখা হবে। সন্দেহজনক ব্যক্তিদের প্রবেশ আটকানোর জন্য নির্দিষ্ট পথ অনুসরণ করা হবে এবং ব্যাগেজ স্ক্যানিং এবং আর্চওয়ে মেটাল ডিটেক্টর ব্যবহার করা হবে।

যাত্রীদের জন্য নিরাপত্তা সচেতনতা

নিরাপত্তা ব্যবস্থার পাশাপাশি, হাওড়া স্টেশনে যাত্রীদের জন্য নিরাপত্তা সচেতনতা প্রচার করা হবে। যাত্রীদের যাতে কোনোভাবেই বিপদে না পড়তে হয়, সেজন্য নির্দেশিকা দেওয়া হবে, এবং নিরাপত্তা কর্মীরা সক্রিয়ভাবে যাত্রীদের সাহায্য করবে। লাগেজ চেকিং, হঠাৎ ব্যাগ চেকিং, এবং সন্দেহজনক বস্তু অনুসন্ধান করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে যাতে স্টেশন এবং ট্রেনের পরিবেশ নিরাপদ থাকে।

বিশেষ নিরাপত্তা পদ্ধতি

স্টেশনের প্রবেশপথ, প্ল্যাটফর্ম, এবং ট্রেনের ভিতরে অতিরিক্ত নজরদারি রাখা হয়েছে। যাত্রীদের মধ্যে সন্দেহজনক আচরণ বা বস্তু শনাক্ত হলে তৎক্ষণাৎ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আরপিএফ এবং পুলিশ সক্রিয়ভাবে স্টেশনের বিভিন্ন সেকশনে ডিউটি পালন করবে এবং সশস্ত্র অবস্থায় থাকবে। স্টেশনের পরিবেশকে নিরাপদ রাখতে এবং সন্ত্রাসী হামলা প্রতিরোধ করতে এই ব্যবস্থা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

উপসংহার

হাওড়া স্টেশন পরিদর্শনের পর অমিয়া নন্দন সিনহা যে পদক্ষেপগুলো গ্রহণ করেছেন তা নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরও উন্নত করবে। সিসিটিভি, এফআরএস, স্নিফার ডগ, বিস্ফোরক সনাক্তকারী ইউনিট, অতিরিক্ত আরপিএফ মোতায়েন, এবং বিশেষ নিরাপত্তা ব্যবস্থা চালু করার মাধ্যমে হাওড়া স্টেশনকে সুরক্ষিত করা হবে। এর ফলে, সন্ত্রাসবাদী হামলা বা অন্য কোনও ধরনের নিরাপত্তা ঝুঁকি থেকে যাত্রীদের রক্ষা করা সম্ভব হবে। যাত্রীদের জন্য নিরাপদ পরিবেশ তৈরির মাধ্যমে হাওড়া স্টেশন এবং তার আশপাশে নিরাপত্তা আরও শক্তিশালী হবে, এবং যাত্রীরা নিরাপদে তাদের গন্তব্যে পৌঁছাতে সক্ষম হবে।

Preview image